সারাটা দিন রান্নাঘরে! রান্না-খাওয়ার ঝামেলা নিয়ে বন্দি থাকার বদলে শিখে নিন চটপট করে রান্না ঘরের কাজ সেরে ফেলার কিছু ম্যাজিক টিপস
** আপনার পরিবারে সারা সপ্তাহে যে ধরনের খাওয়া দাওয়া হয়, সেই অনুযায়ী দিন পনেরোর মতো প্লানিং আগে থাকতে করে রাখুন। সেই প্লান মতো সপ্তাহে দুই বার বাজার করে স্টক করে নিন।
** বাড়িতে আচার, চাটনি, সস, মেয়নিজ বা কাসুন্দির মতো জিনিস স্টকে রাখুন। চটজলদি পরিবেশন করে খাবারের স্বাদ বাড়িয়ে দিতে পারেন।
** ফ্রোজেন ফুড অথবা সেমিকুকড ফুড স্টক করে রাখুন। হঠাত্ প্রয়োজনে চটজলদি রান্না করতে সুবিধা হবে।
** বিভিন্ন কাজের একটা কম্বিনেশন করে নিন। দেখবেন, অনেকটা সময় বাঁচবে আপনার। যেমন ধরুন, ভাত বা ডাল এক দিকে সেদ্ধ হতে দিয়ে অন্য দিকে আপনি সিঙ্কে জমে থাকা বাসন ধুয়ে ফেলুন অথবা সবজি কেটে রাখতে পারেন।
** আগের দিন কিছু কাজ পরিমাণে একটু বেশি করে রাখুন, তাহলে পরের দিন কিছু রান্নার জোগাড় হয়ে থাকবে।
** ডাল, চিনি, চা-পাতা বা নানা রকমের মসলাপাতি ট্রান্সপারেন্ট জারে অথবা লেবেল লাগানো জারে রাখুন। একেকটা তাকও আলাদা করে বরাদ্দ করে দিতে পারেন। তা হলে খুঁজতে গিয়ে সময় নষ্ট হবে না।
** চায়ের জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম একটি ট্রেতে সাজিয়ে রাখুন। যেমন—চায়ের পট, ছাঁকনি, চিনি কিংবা গুঁড়া দুধের পট, চামচ ইত্যাদি সাজিয়ে রাখুন। তা হলে প্রত্যেকবার চা বানানোর জন্য একেকটা জিনিস খুঁজতে গিয়ে সময় চলে যাবে না।
** যেখানে তেল, ঘি কিংবা আচার, কাসুন্দি রাখবেন, সেখানে প্লাস্টিক বা গ্রিজগ্রুফ পেপারের শিট তাকের উপর পেতে রাখবেন। তাতে প্রত্যেকবার তাক থেকে তেল-ঘিয়ের দাগ মুছতে হবে না।
** কিচেনের একটি নির্দিষ্ট জায়গায় একটা কাঁচি রেখে দেবেন। এতে করে প্যাকেট খোলার দরকার ছাড়াও ধনেপাতা, কারিপাতা, পার্সেল অথবা কাঁচা মরিচের মতো টুকটাক কিছু কুঁচিয়ে নেওয়ার দরকারে কাজে লাগবে।
** ডিম সেদ্ধ করছেন, তখনই তার সঙ্গে বেশকিছু আলু সেদ্ধ করে রাখুন। কোনো না কোনো রান্নায় লেগে যাবে। আবার ওই গরম পানিটাই বাসন ধোওয়ার জন্য অথবা কিচেন ন্যাপকিন সাফ করার কাজে লাগিয়ে নিন। এভাবে রান্নাঘরের বেশ খানিকটা সময় বাঁচে।
চটপট, খুব সহজে
** ডিম সেদ্ধ করার সময় পানিতে একটু লবণ দিয়ে দিন। সেদ্ধ হলে সরাসরি গরম পানি থেকে ঠান্ডা পানিতে ফেলুন। খুব সহজেই খোসা ছাড়ানো যাবে।
** গাজর গরম পানিতে ফেলে মিনিট পাঁচেক ফুটিয়ে সরাসরি ঠান্ডা পানিতে ফেলে কয়েক মিনিট রাখুন। চটপট খোসা ছাড়ানো যাবে।
** রসুনের খোসা ছাড়ানো সময়ের ব্যাপার এবং কষ্টকরও। ঈষদুষ্ণ পানিতে কিছুক্ষণ কোয়াগুলো ভিজিয়ে রাখুন। খোসা ছাড়ানো সহজ হয়ে যাবে।
** দুধ আঁচে চাপাবার আগে যেকোনো মেটাল ফানেল উল্টো দিক করে প্যানে রেখে দিন। এতে করে দুধ উতলে পড়ে যাবে না। ঠায় নজর রাখার বদলে ওই সময়ে অন্য কাজ সেরে নিতে পারবেন।
** ডিমের সাদা অংশ চটপট ফেটাতে হলে একটু লবণ মিশিয়ে নিন।
** মসলা একটু বেশি করে পেস্ট করে ফ্রিজে রাখুন, তা হলে বারবার মসলা করতে সময় যাবে না।
** গরম পানিতে ডাল ছাড়ার আগে ডালে একটু তেল মাখিয়ে নিন, তা হলে আর উতলে পড়ে যাবে না। কাজেই তখন নজর রাখতে বসে থাকার বদলে অন্য কাজ সারার সময় পাবেন।
** আপনার পরিবারে সারা সপ্তাহে যে ধরনের খাওয়া দাওয়া হয়, সেই অনুযায়ী দিন পনেরোর মতো প্লানিং আগে থাকতে করে রাখুন। সেই প্লান মতো সপ্তাহে দুই বার বাজার করে স্টক করে নিন।
** বাড়িতে আচার, চাটনি, সস, মেয়নিজ বা কাসুন্দির মতো জিনিস স্টকে রাখুন। চটজলদি পরিবেশন করে খাবারের স্বাদ বাড়িয়ে দিতে পারেন।
** ফ্রোজেন ফুড অথবা সেমিকুকড ফুড স্টক করে রাখুন। হঠাত্ প্রয়োজনে চটজলদি রান্না করতে সুবিধা হবে।
** বিভিন্ন কাজের একটা কম্বিনেশন করে নিন। দেখবেন, অনেকটা সময় বাঁচবে আপনার। যেমন ধরুন, ভাত বা ডাল এক দিকে সেদ্ধ হতে দিয়ে অন্য দিকে আপনি সিঙ্কে জমে থাকা বাসন ধুয়ে ফেলুন অথবা সবজি কেটে রাখতে পারেন।
** আগের দিন কিছু কাজ পরিমাণে একটু বেশি করে রাখুন, তাহলে পরের দিন কিছু রান্নার জোগাড় হয়ে থাকবে।
** ডাল, চিনি, চা-পাতা বা নানা রকমের মসলাপাতি ট্রান্সপারেন্ট জারে অথবা লেবেল লাগানো জারে রাখুন। একেকটা তাকও আলাদা করে বরাদ্দ করে দিতে পারেন। তা হলে খুঁজতে গিয়ে সময় নষ্ট হবে না।
** চায়ের জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম একটি ট্রেতে সাজিয়ে রাখুন। যেমন—চায়ের পট, ছাঁকনি, চিনি কিংবা গুঁড়া দুধের পট, চামচ ইত্যাদি সাজিয়ে রাখুন। তা হলে প্রত্যেকবার চা বানানোর জন্য একেকটা জিনিস খুঁজতে গিয়ে সময় চলে যাবে না।
** যেখানে তেল, ঘি কিংবা আচার, কাসুন্দি রাখবেন, সেখানে প্লাস্টিক বা গ্রিজগ্রুফ পেপারের শিট তাকের উপর পেতে রাখবেন। তাতে প্রত্যেকবার তাক থেকে তেল-ঘিয়ের দাগ মুছতে হবে না।
** কিচেনের একটি নির্দিষ্ট জায়গায় একটা কাঁচি রেখে দেবেন। এতে করে প্যাকেট খোলার দরকার ছাড়াও ধনেপাতা, কারিপাতা, পার্সেল অথবা কাঁচা মরিচের মতো টুকটাক কিছু কুঁচিয়ে নেওয়ার দরকারে কাজে লাগবে।
** ডিম সেদ্ধ করছেন, তখনই তার সঙ্গে বেশকিছু আলু সেদ্ধ করে রাখুন। কোনো না কোনো রান্নায় লেগে যাবে। আবার ওই গরম পানিটাই বাসন ধোওয়ার জন্য অথবা কিচেন ন্যাপকিন সাফ করার কাজে লাগিয়ে নিন। এভাবে রান্নাঘরের বেশ খানিকটা সময় বাঁচে।
চটপট, খুব সহজে
** ডিম সেদ্ধ করার সময় পানিতে একটু লবণ দিয়ে দিন। সেদ্ধ হলে সরাসরি গরম পানি থেকে ঠান্ডা পানিতে ফেলুন। খুব সহজেই খোসা ছাড়ানো যাবে।
** গাজর গরম পানিতে ফেলে মিনিট পাঁচেক ফুটিয়ে সরাসরি ঠান্ডা পানিতে ফেলে কয়েক মিনিট রাখুন। চটপট খোসা ছাড়ানো যাবে।
** রসুনের খোসা ছাড়ানো সময়ের ব্যাপার এবং কষ্টকরও। ঈষদুষ্ণ পানিতে কিছুক্ষণ কোয়াগুলো ভিজিয়ে রাখুন। খোসা ছাড়ানো সহজ হয়ে যাবে।
** দুধ আঁচে চাপাবার আগে যেকোনো মেটাল ফানেল উল্টো দিক করে প্যানে রেখে দিন। এতে করে দুধ উতলে পড়ে যাবে না। ঠায় নজর রাখার বদলে ওই সময়ে অন্য কাজ সেরে নিতে পারবেন।
** ডিমের সাদা অংশ চটপট ফেটাতে হলে একটু লবণ মিশিয়ে নিন।
** মসলা একটু বেশি করে পেস্ট করে ফ্রিজে রাখুন, তা হলে বারবার মসলা করতে সময় যাবে না।
** গরম পানিতে ডাল ছাড়ার আগে ডালে একটু তেল মাখিয়ে নিন, তা হলে আর উতলে পড়ে যাবে না। কাজেই তখন নজর রাখতে বসে থাকার বদলে অন্য কাজ সারার সময় পাবেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন